চয়নিকা চৌধুরী, নাটক নির্মাণের ১৫ বছর

ভিন্নধর্মী আয়োজনের মাধ্যমে গাজীপুরের নুহাশপল্লীতে নাট্যনির্মাতা চয়নিকা চৌধুরীর নির্মাতা হিসেবে ১৫ বছর পূর্তি উদযাপন করা হয়েছে আজ রোববার। এ উপলক্ষে দুপুরে নুহাশপল্লীর বৃক্ষ বাগানে ১৫টি ফলদ, বনজ ও ভেষজ গাছের চারা রোপণ করা হয়।
এ সময় চয়নিকা চৌধুরীর সাথে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অভিনেতা, নির্মাতা ও ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি গাজী রাকায়েত, নাট্যকার সংঘের অর্থসচিব আহসান আলমগীর, নির্মাতা মাসুদ মহিউদ্দিন, নাট্যকার সংঘের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন উজ্জ্বল, নাট্যকার সংঘের সাধারণ সম্পাদক মেসবাহ উদ্দিন সুমন, আজম খান, ফিরোজ খান, প্রকৃতি ও নগর সৌন্দর্যবিদ রাফেয়া আবেদীন।
চয়নিকা চৌধুরী বলেন, 'মেহের আফরোজ শাওনকে অনেক ধন্যবাদ। কারণ তিনি ব্যক্তি চয়নকে নুহাশপল্লীতে গাছ লাগানোর অনুমতি দিয়েছেন। আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ থাকব। আমি নুহাশপল্লীতে কৃৃষ্ণচূড়া, শিউলিসহ অনেক গাছ লাগিয়েছি।'
১৫ বছর আগে ২০০১ সালের এই দিনে ‘শেষ বেলা’ নাটকের মাধ্যমে চয়নিকা চৌধুরী নাটক নির্মাণ শুরু করেন। লেখক হুমায়ূন আহমেদকে বিশেষ শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে তাঁর বৃক্ষ বাগানে গাছের চারা রোপণের মাধ্যমে দিনটি স্মরণ করেছেন তিনি।
চয়নিকা চৌধুরী জানান, ভালো কাজ কখনো একা হয় না, সবাইকে নিয়ে করতে হয়। সবার সহযোগিতার কারণেই তাঁর পথচলাটা সুন্দর হয়েছে।