ভারতের নাগরিক নন দীপিকা পাড়ুকোন?

ভারতে চলছে লোকসভা নির্বাচন। আজ মুম্বাইয়ে চলছে চতুর্থ ধাপের ভোট গ্রহণ। কিন্তু ভোটের আগেই দীপিকা পাড়ুকোনের নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। এই নায়িকার জন্ম ডেনমার্কে। বি-টাউনে মুখে মুখে ফিরছিল, দীপিকা কি ভারতের নাগরিক নন? অবশেষে মুখ খুললেন অভিনেত্রী।
দীপিকা পাড়ুকোনের জন্মস্থান ডেনমার্ক হওয়ায় গুঞ্জন ছড়িয়েছিল, এই অভিনেত্রীর রয়েছে ডেনিশ পাসপোর্ট, লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন না। তবে ডেনমার্কের নাগরিক হওয়া নিয়ে সব গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন এ আবেদনময়ী।
দীপিকা বলেছেন, তাঁর ভারতীয় পাসপোর্ট রয়েছে এবং তিনি ভারতের গর্বিত নাগরিক। অবশ্যই ভোট দিতে পারবেন তিনি। এখন তাঁর নাগরিকত্ব নিয়ে সব জল্পনার অবসান হলো। অন্যান্য তারকার মতো ভক্তরা তাঁকে ভোটের বুথে দেখার জন্য মুখিয়ে আছেন।
এক সংবাদ সম্মেলনে নাগরিকত্ব নিয়ে দীপিকাকে প্রশ্ন করেন গণমাধ্যমকর্মীরা। সেখানেই সব গুজব উড়িয়ে দেন। বলেন, ‘আমার ভারতীয় পাসপোর্ট রয়েছে। অনেক জটিলতা থাকা সত্ত্বেও আমি ভারতের গর্বিত নাগরিক।’
দীপিকা পাড়ুকোনকে আগামীতে ‘ছপাক’ সিনেমায় দেখা যাবে। মেঘনা গুলজার পরিচালিত এ ছবিতে এসিড আক্রান্ত নারী লক্ষ্মী আগরওয়ালের জীবন ও সংগ্রামমুখর জীবন রুপালি পর্দায় তুলে ধরবেন দীপিকা। এতে লক্ষ্মীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন তিনি। ছবিতে তাঁর চরিত্রের নাম মালতী। ১৫ বছর বয়সে এসিড-আক্রমণের শিকার হন লক্ষ্মী।
২০১৮ সালে ‘পদ্মাবত’ ছবিতে দীপিকা পাড়ুকোনকে সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল। রণবীর সিংয়ের সঙ্গে বিয়ের পর এটা তাঁর প্রথম সিনেমা। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে মুক্তি পাবে ছবিটি। ‘ছপাক’-এর সহপ্রযোজকও দীপিকা। সূত্র : বলিউড হাঙ্গামা