রাইজা রশিদ। মডেলিং দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করলেও অভিনয় নিয়ে এখন অনেক সিরিয়াস তিনি। আজ আমরা জানব, এ সময়ের মডেল-অভিনেত্রী রাইজা রশিদের ছুটির দিন কীভাবে কাটে।

রাইজার সকাল

আমি খুব সকালে ঘুম থেকে উঠি। ৮টার আগে আমার ঘুম ভাঙ্গে। যেদিন শুটিং থাকে না, সেদিন ভার্সিটিতে চলে যাই। আর যেদিন ক্লাস, শুটিং কিছুই থাকে না সেদিন বাসায় আব্বু-আম্মুর সঙ্গে সকালের নাস্তা করি। আমি সাধারণত ফল, কলা, রুটি, কেক খেতে অনেক পছন্দ করি। নাস্তা খাওয়া শেষ করে খবরের কাগজ পড়ি।

প্রথমে ফ্যাশন পাতাটা পড়ি। তারপর বিনোদন পাতাটা পড়তে আমার অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে হলিউডের খবর, সাক্ষাৎকার পড়তে বেশি স্বাচ্ছান্দ্যবোধ করি।তারপর দেশের খবরগুলো পড়ি।

রাইজার দুপুর

দুপুরে আমি টিভি দেখি। টিভিতে দেশ-বিদেশের চলচ্চিত্র দেখতে অনেক ভালো লাগে। বাস্তবধর্মী ছবি দেখতে অনেক পছন্দ করি। দুপুরে বাঙালি খাবার মাছ, ভাত, ডাল, মাংস এসব দিয়েই সাধারণত খাই। খাওয়া শেষ করে আমার পোষা দুই কুকুরকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। তাদের আমি গোসল করাই, খেতে দেই। এভাবে আমার সময় কাটে।

রাইজার বিকেল

বিকেলে আমি বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে কখনো ঘুরতে বের হই না।বাসায় অলস সময় কাটাই। প্রচুর গান শুনি। তারপর ছাদে ডগ দুটোকে নিয়ে চলে যাই। ওদের সঙ্গে অনেক মজা করে সময় কাটাই। বিকেলে মাঝে মাঝে আদা চা খাওয়া হয়।

রাইজার রাত

রাতে আমি ভাত খাই না, স্যুপ খাই। টিভি খুব কম দেখি। একটু ফেসবুকিং করি। আর খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ি। দেরীতে ঘুমাতে গেলে আব্বু অনেক রাগ করে।