Skip to main content
NTV Online

বিশ্ব

বিশ্ব
  • অ ফ A
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • যুক্তরাজ্য
  • কানাডা
  • ভারত
  • পাকিস্তান
  • আরব দুনিয়া
  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • লাতিন আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • অস্ট্রেলিয়া
  • অন্যান্য
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
Follow
  • বিশ্ব
  • যুক্তরাষ্ট্র
ছবি

প্রকৃতিপ্রেমী বুবলী

ইউরোপের রাজাদের বিজয় উদযাপন

স্মার্ট লুকে কেয়া পায়েল

বর্ণিল আয়োজনে ‘মার্সেল হা-শো’ গ্র্যান্ড ফিনাল

জাপানে প্রধান উপদেষ্টা

কানে নজরকাড়া লুকে জাহ্নবী কাপুর

বর্ণিল সাজে সেমন্তী সৌমি

লাল টুকটুকে মিম

একান্তে তাহসান-রোজা

মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর ৫ খাবার

ভিডিও
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৬০
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৬০
রাতের আড্ডা : পর্ব ০৭
এই সময় : পর্ব ৩৮২৭
এই সময় : পর্ব ৩৮২৭
কনকা সেরা পরিবার, সিজন ০৩, পর্ব : ১৭
কনকা সেরা পরিবার, সিজন ০৩, পর্ব : ১৭
জোনাকির আলো : পর্ব ১২৪
মিউজিক নাইট : পর্ব ১৯৫
মিউজিক নাইট : পর্ব ১৯৫
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৫৫৩৫
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৫৫৩৫
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৩৩৭৭
নাটক : প্রেম আমার
নাটক : প্রেম আমার
ফাউল জামাই : পর্ব ৯৯
ফাউল জামাই : পর্ব ৯৯
এনটিভি অনলাইন ডেস্ক
০০:১০, ০৩ নভেম্বর ২০২০
আপডেট: ০০:১২, ০৩ নভেম্বর ২০২০
এনটিভি অনলাইন ডেস্ক
০০:১০, ০৩ নভেম্বর ২০২০
আপডেট: ০০:১২, ০৩ নভেম্বর ২০২০
আরও খবর
খরচ কমাতে ফের কর্মী ছাঁটাই করছে ডিজনি
৯৯ শতাংশ সম্পদ দানের ঘোষণা দিলেন বিল গেটস
চীনের সঙ্গে বাণিজ্য বিরোধ কমতে পারে, ইঙ্গিত যুক্তরাষ্ট্রের
যুক্তরাষ্ট্রে চীনা শিক্ষার্থীরা নিরাপদেই থাকবে : ট্রাম্প
ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের যোগ্যতা

এনটিভি অনলাইন ডেস্ক
০০:১০, ০৩ নভেম্বর ২০২০
আপডেট: ০০:১২, ০৩ নভেম্বর ২০২০
এনটিভি অনলাইন ডেস্ক
০০:১০, ০৩ নভেম্বর ২০২০
আপডেট: ০০:১২, ০৩ নভেম্বর ২০২০
মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয়। ছবি : সংগৃহীত

বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী রাষ্ট্রনেতা হলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। তবে একদম সাধারণ পর্যায় থেকেও এই পদে যাওয়ার সুযোগ আছে। বিশ্বের অনেক দেশেই পরিবারভিত্তিক রাজনীতি দেখা যায়। তবে মার্কিন রাজনীতিতে এমন পরিচয় অনেকটাই গুরুত্বহীন। বারাক ওবামার কথাই ভাবুন, তাঁর বাবা ছিলেন কেনিয়ার একজন সাধারণ নাগরিক। প্রেসিডেন্ট নির্বাচন শুরুর আগে বেশির ভাগ মার্কিন নাগরিকই বারাক ওবামাকে চিনতেন না। অথচ টানা দুই মেয়াদের প্রেসিডেন্ট তিনি।

তাঁর আগে দুই মেয়াদের প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের বাবা ছিলেন ভ্রাম্যমাণ পণ্য বিক্রেতা। একইভাবে বিখ্যাত মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন ছিলেন কৃষক পরিবারের সন্তান। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে ৪৫ প্রেসিডেন্টের মধ্যে মাত্র দুজন ছিলেন আগের কোনো প্রেসিডেন্টের ছেলে এবং মাত্র একজন ছিলেন আগের কোনো প্রেসিডেন্টের নাতি।

সাধারণ কোনো মার্কিন নাগরিকেরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার অধিকার থাকলেও ন্যূনতম কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। এ ছাড়া আরো কিছু বাড়তি যোগ্যতা না থাকলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে টেকা অসম্ভব। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়টি বর্তমানে রাজনৈতিক দলের ওপরও ততটা নির্ভর করে না। তবে রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে নির্বাচনের জন্য তহবিল সংগ্রহের কাজটি সহজ হয়। মার্কিন নির্বাচনে লড়তে চাইলে যোগ্যতা পূরণ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রার্থিতা ঘোষণা করতে হবে। পরে সহকারী নির্বাচন করে চালাতে হয় নির্বাচনী প্রচারণা।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঘাম ঝরাচ্ছেন প্রধান দুই প্রার্থী। শেষ দিনের প্রচারণায় রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নর্থ ক্যারোলাইনা, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান এবং ইউসকনসিনে বিভিন্ন সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। অন্যদিকে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে সঙ্গে নিয়ে ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী জো বাইডেন ফ্লোরিডা ও নিজের জন্মস্থান পেনসিলভানিয়ায় সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। ছবি : রয়টার্স

প্রথম ধাপ

মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্যতা ও অত্যাবশ্যক বিষয়

১. জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক

মার্কিন মুলুকে হাজারো জাতিসত্তার মানুষের বাস। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে একজনের জাতিসত্তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তিনি যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিয়েছেন কি না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রথম শর্ত হলো প্রার্থীকে অবশ্যই যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করতে হবে। এর আগে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জন্মস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন সেবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দল থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে হাওয়াইয়ে জন্ম নেওয়ার সনদ দেখিয়ে ট্রাম্পকে জনসমক্ষেই অপমান করেন ওবামা।

২. বয়স হতে হবে ন্যূনতম ৩৫

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সর্বনিম্ন বয়স ৩৫। সর্বোচ্চ বয়সের সীমারেখা নেই। সবচেয়ে কম ৪২ বছর বয়সে নির্বাচিত হন মার্কিন প্রেসিডেন্ট থিওডর রুজভেল্ট।

৩. টানা ১৪ বছর যুক্তরাষ্ট্রে বাস

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে টানা ১৪ বছর দেশটিতে অবস্থান করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে উল্লিখিত দুই যোগ্যতার সঙ্গে মার্কিন স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার বিষয়টি যুক্ত। ১৪ বছর যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা থাকাকালে রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ডে অংশ নেওয়া যাবে না।

৪. শিক্ষাগত যোগ্যতার সীমা নেই

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে শিক্ষাগত যোগ্যতার কোনো ধরাবাঁধা সীমা নেই। এর মানে কিন্তু এই নয়, শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। বরং এভাবে পড়তে হবে, শিক্ষাগত যোগ্যতা হতে হবে সীমাহীন। এখন পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়া প্রায় সবাই উচ্চশিক্ষিত। অনেকেরই ছিল আইন, ব্যবসা ও রাজনীতি বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হতে চাইলে ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান, আইন, অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে পড়াশোনা থাকা ভালো। আর কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেওয়া উচিত। এক হিসাবে দেখা যায়, ৩১ জন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ছিলেন সামরিক বাহিনীর সাবেক সদস্য। তবে এই অভিজ্ঞতা ও শিক্ষা বর্তমানে অত্যাবশ্যক নয়।

৫. রাজনীতি-সংশ্লিষ্ট পেশা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট হতে চাইলে রাজনীতি-সংশ্লিষ্ট পেশায় থাকা ভালো। এ ক্ষেত্রে আইনজীবী, সামাজিক উন্নয়নকর্মী আদর্শ। এ ছাড়া মেয়র, গভর্নর বা সিনেটরের মতো স্থানীয় প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার চেষ্টা থাকতে হবে। আর যতটা দ্রুত সম্ভব কোনো রাজনৈতিক দলের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। দলে প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে হবে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় এরাই তহবিল সংগ্রহসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে পাশে দাঁড়াবে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঘাম ঝরাচ্ছেন প্রধান দুই প্রার্থী। শেষ দিনের প্রচারণায় রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নর্থ ক্যারোলাইনা, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান এবং ইউসকনসিনে বিভিন্ন সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। অন্যদিকে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে সঙ্গে নিয়ে ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী জো বাইডেন ফ্লোরিডা ও নিজের জন্মস্থান পেনসিলভানিয়ায় সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। ছবি : রয়টার্স

দ্বিতীয় ধাপ

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রার্থিতা ঘোষণা

১ . পরিবার ও সমর্থকদের সঙ্গে আলোচনা

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আগে পরিবার ও সমর্থকদের সঙ্গে আলোচনা প্রয়োজন। এভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছ থেকে নিজের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে হবে। আর একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণার পর পরই কোনো ব্যক্তি ও পেশাগত জীবন সংবাদমাধ্যমের বিষয়বস্তুতে পরিণত হবে। আর অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীরাও সময়ে সময়ে এসব নিয়ে কথা বলবে।

২. কমিটি গঠন ও ম্যানেজার নিয়োগ

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠার অন্যতম পদক্ষেপটি হলো একটি কমিটি গঠন। এই কমিটি প্রেসিডেন্ট হিসেবে একজন প্রার্থীর প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাব্যতা যাচাই করবে। এরই সঙ্গে নিয়োগ দিতে হবে একজন ‘ক্যাম্পেইন ম্যানেজার’। এই ব্যক্তিটি হতে হবে প্রার্থীর পরিচিত ও বিশ্বস্ত। রাজনীতিতে অভিজ্ঞ এই ম্যানেজার একজনের নির্বাচনী প্রচারণা আয়োজনের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় তহবিল সংগ্রহের কাজটি করবেন।

৩. নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন

পাঁচ হাজার মার্কিন ডলার বা এর বেশি খরচের সামর্থ্য আছে অথবা এই পরিমাণ অর্থ তহবিলে জমা হয়েছে, এটি নিশ্চিত হলে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ইলেকশন কমিশনে (এফইসি) প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে নিবন্ধন করতে হবে। এর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে একজনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মনোনয়নের দৌড়ে অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত না হলেও এফইসি কিন্তু এমনটাই ধরে নেবে। তহবিল পাঁচ হাজার মার্কিন ডলার হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে প্রার্থিতা নিবন্ধন করতে হবে। এর ১০ দিনের মধ্যে প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার নাম জানাতে হবে। প্রতি তিন মাস পর পর নির্বাচনী প্রচারণায় তহবিল সংগ্রহ এবং ব্যয়ের পূর্ণ বিবরণ এফইসিকে জানাতে হবে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে ওবামার নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যয় হয়েছিল ৭৩ কোটি মার্কিন ডলার।

৪. জনসমক্ষে নির্বাচনের মনোনয়নে অংশ নেওয়ার ঘোষণা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থিতার মনোনয়নে অংশগ্রহণের কথা জনসমক্ষে ঘোষণার সুযোগে সমর্থকদের নিয়ে শোভাযাত্রা ও ভোট চাওয়া যায়। সাধারণ মনোনয়নপ্রত্যাশীরা নিজেদের শহরে অথবা কোনো ঐতিহাসিক স্থানে নিজেদের প্রার্থিতা ঘোষণা করেন। এ উপলক্ষে তাঁর সমর্থনে টি-শার্ট, বোতাম, স্টিকার বিতরণ করা হয়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঘাম ঝরাচ্ছেন প্রধান দুই প্রার্থী। শেষ দিনের প্রচারণায় রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নর্থ ক্যারোলাইনা, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান এবং ইউসকনসিনে বিভিন্ন সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। অন্যদিকে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে সঙ্গে নিয়ে ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী জো বাইডেন ফ্লোরিডা ও নিজের জন্মস্থান পেনসিলভানিয়ায় সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। ছবি : রয়টার্স

তৃতীয় ধাপ

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া

১. তহবিল সংগ্রহ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা বেশ ব্যয়বহুল। চূড়ান্ত সরকারি হিসাব অনুযায়ী ২০১২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ২০০ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয় করেছেন প্রার্থীরা। তাই কোনোভাবে এর অর্ধেক অর্থ তহবিলে জমা হবে এমন বিশ্বাস থাকলে নির্বাচনের জন্য একজন প্রস্তুত।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলের একটি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেলে তহবিল সংগ্রহ সহজ হয় যায়। তবে এই মনোনয়ন না পেলে তহবিল সংগ্রহের বিভিন্ন পন্থা গ্রহণ করতে হবে। বড় দাতাদের পাশাপাশি ছোট দাতাদেরও গুরুত্ব দিতে হবে। ২০১২ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণায় অনলাইনে তিন ডলার থেকে হাজার ডলার পর্যন্ত ডোনেশন নেওয়া হয়েছে।

২. সাধারণ নাগরিকদের কাছাকাছি

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে হলে সাধারণ নাগরিকদের কাছে পৌঁছাতে হবে। গণহাত মেলানো, শিশুদের পেলেই আদর ও চুমু খাওয়ার পাশাপাশি ছোট-বড় সব অনুষ্ঠানে অংশ নিতে হবে। এ ছাড়া শিল্প প্রতিষ্ঠান, মার্কিন সেনাদের আড্ডা, গির্জা, কৃষিজমি এবং ব্যবসাকেন্দ্র সবকিছু পরিদর্শন করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, কোনো ব্যক্তি নিজে যেমন, ঠিক সেভাবেই মানুষের কাছে নিজেকে উপস্থাপন করা উচিত। মার্কিন জনগণ প্রার্থীদের কথা ও ব্যবহার মনে রাখে, যার প্রভাব পড়ে ভোটের সময়। তাই নির্বাচনী প্রচারণায় নিজেদের সবচেয়ে ভালো ব্যবহারটাই প্রদর্শন করা উচিত।

৩. প্রাইমারি, ককাস ও ডেলিগেটের সমর্থন জোগাড়

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্যে মনোনয়নপ্রত্যাশী বেছে নেওয়ার পদ্ধতি ভিন্ন। কোনো স্থানে দলীয় প্রতিনিধিরা একসঙ্গে হয়ে সমর্থন দেয় (ককাস), কোনো অঙ্গরাজ্যে আবার অনুষ্ঠিত হয় প্রাইমারি। প্রাইমারি ও ককাসে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া মনোনয়নপ্রত্যাশীই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দলীয় টিকেট পান।

৪. দলীয় সম্মেলনে অংশগ্রহণ

যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মেলনে তাদের প্রার্থী নিশ্চিত করা হয়। তবে বর্তমানে সংবাদমাধ্যমের কারণে এই সম্মেলনে আগেই মানুষ জেনে যায়, সর্বোচ্চ ডেলিগেটের সমর্থন কে পেয়েছেন। তাই নির্দিষ্ট দল থেকে কে প্রার্থী হচ্ছেন, তা অনেকটা নিশ্চিতই থাকে। সম্মেলন অনেক ক্ষেত্রেই আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। তবে এমন সম্মেলনেই নির্ধারিত হয় নির্বাচনে কার সঙ্গী কে হবেন। অর্থাৎ ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্ধারণ করা হয়।

৫. সাধারণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মূল দুই প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক দল থেকে প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার পরই শুরু হয় আসল নির্বাচনী প্রচারণা। তবে মূল দুই দলের সমর্থন না পেলেও নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পথ খোলা থাকে। গ্রিন পার্টি, ন্যাচারাল ল পার্টি, লিবারটেরিয়ান পার্টি থেকে মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা যায়। আবার কোনো দলের না হয়ে স্বাধীনভাবেও মার্কিন নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ আছে।

৬. প্রচার

মার্কিন নির্বাচনের এই পর্যায় প্রতিটি প্রার্থীর কাছে দুঃস্বপ্নের মতো। দেশজুড়ে প্রচারণায় অংশ নিতে হয়। সানফ্রান্সিসকো, শিকাগো থেকে নিউইয়র্ক। কোনো ক্লান্তি থাকা চলবে না। একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রান্তে প্রচারণা থাকতে পারে। যন্ত্রমানবের মতো দিনের পর দিন প্রচারণা চালিয়ে যেতে হবে। প্রচারণার সাধারণত তিনটি ধাপ ‘গ্রাসরুট’, ‘অন দ্য গ্রাউন্ড’ এবং ‘ইন দি এয়ার’। গ্রাসরুট হলো, যে প্রচারণা এরই মধ্যে চালানো হয়েছে তার অর্জন। অন দ্য গ্রাউন্ড হলো, দেশের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে দাপিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা। আর ইন দি এয়ার হলো সংবাদমাধ্যমে প্রচার পাওয়া।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঘাম ঝরাচ্ছেন প্রধান দুই প্রার্থী। শেষ দিনের প্রচারণায় রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নর্থ ক্যারোলাইনা, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান এবং ইউসকনসিনে বিভিন্ন সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। অন্যদিকে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে সঙ্গে নিয়ে ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী জো বাইডেন ফ্লোরিডা ও নিজের জন্মস্থান পেনসিলভানিয়ায় সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। ছবি : রয়টার্স

চতুর্থ ধাপ

হোয়াইট হাউসে যাওয়ার প্রস্তুতি

১. নিজের দর্শন ও প্রতিশ্রুতির ব্যাপারে আপসহীন ও দৃঢ়

নির্বাচনী প্রচারণায় নিজের দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। ভাষণ লেখা হতে হবে সবচেয়ে আকর্ষণীয়। যেকোনো সমালোচনামূলক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে নিজের পরিকল্পনা ও বিশ্বাস তুলে ধরতে হবে। আর এই বিশ্বাস ও দর্শনেই থাকতে হবে অবিচল। নিজেকে উপস্থাপন করতে হবে একজন স্বচ্ছ ব্যক্তি হিসেবে। শুধু কথায় নয়, কর্মকাণ্ডেও নিজের অবস্থান দৃঢ় রাখতে হবে। কারো বিরুদ্ধে প্রচারণা, ইউটিউবে কোনো ভিডিও, অতীতের ছবি—এমন যাই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে প্রার্থীকে প্রস্তুত রাখতে হয়।

২. বিতর্কে পারদর্শিতা

শুধু নিজের বিশ্বাস ও দর্শন সম্পর্কে জানালেই হবে না। বিরোধী প্রার্থীদের দর্শন ও বিশ্বাস সম্পর্কেও ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। বিতর্কে সাধারণ মানুষকে বোঝানোর ভাষা ব্যবহার করতে হবে। শুধু কথা বলায়ই নয়, দেহভঙ্গিতেও হতে হবে পারদর্শী। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিতর্কে অংশগ্রহণকারীদের ভালো করার সুযোগ থাকে। এ ছাড়া উজ্জ্বল আলো আর প্রতিনিয়ত চাপ নেওয়ার মতো করে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে।

৩. প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়

শুধু জনসাধারণের কাছে জনপ্রিয় হলেই হবে না, ইলেকটোরাল কলেজেও জয় পেতে হবে। আকৃতি ও জনসংখ্যা অনুযায়ী প্রতিটি অঙ্গরাজ্যের ইলেকটোরাল ভোট নির্ধারিত হয়েছে। মার্কিন নির্বাচনে মোট ইলেকটোরাল ভোট ৫৩৮। প্রেসিডেন্ট হতে গেলে প্রয়োজন ২৭০ ভোট। তবে অন্য প্রার্থীর চেয়ে বেশি ইলেকটোরাল পেলেই জয় নিশ্চিত। আর কোনো কারণে প্রার্থীদের প্রাপ্ত ইলেকটোরাল ভোট সমান হলে যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ নির্বাচন নির্ধারণ করবে।

৪. জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্টের শপথ

সব পরিশ্রম, অর্থ সংগ্রহ এবং ব্যয় সার্থক হবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে। তবে বিশ্বের সমস্যা দেখার জন্য কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। জানুয়ারির ২০ তারিখ পাওয়া যাবে হোয়াইট হাউসে থাকার অধিকার। নিজের থাকার স্থান পছন্দমাফিক সাজিয়ে নিতে পারবেন। তবে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর নিজের পছন্দমতো রাষ্ট্রীয় কোনো বিষয় পরিবর্তন করা যাবে না। নতুন প্রেসিডেন্টের কোনো ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রস্তাবে জনগণ ও জনপ্রতিনিধিদের সমর্থন থাকতে হবে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ: মার্কিন নির্বাচন

০৬ জানুয়ারি ২০২১
জর্জিয়ায় দুটি সিনেট আসনের পুনর্নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই 
১৬ ডিসেম্বর ২০২০
ইউএস প্রেসিডেন্সিয়াল ইলেকশন অ্যাওয়ার্ড পেলেন পাঁচ সাংবাদিক
১৩ ডিসেম্বর ২০২০
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষ
  • আরও

পাঠকের পছন্দ

গরমে ঘামাচিতে জেরবার?

ভ্রমণের সময় যা মনে রাখবেন

কীভাবে হবেন ভালো সহকর্মী?

সর্বাধিক পঠিত
  1. মা হলেন ‘হীরামন্ডি’ খ্যাত অভিনেত্রী শারমিন সেগাল
  2. রহস্য নিয়ে আসছে অজয়ের ‘দৃশ্যম ৩’, মুক্তির তারিখ ঘোষণা
  3. বলিউডের স্মরণীয় জুটি
  4. সোনাক্ষীর ‘নিকিতা রায়’ মুক্তির নতুন তারিখ ঘোষণা
  5. কত টাকার মালিক রণবীর? শাহরুখের ‘মান্নাতে’র চেয়ে দামি বাড়ি বানাচ্ছেন
  6. বলিউডের বাজার মন্দা, এবার দক্ষিণে পা রাখলেন হৃতিক রোশন
সর্বাধিক পঠিত

মা হলেন ‘হীরামন্ডি’ খ্যাত অভিনেত্রী শারমিন সেগাল

রহস্য নিয়ে আসছে অজয়ের ‘দৃশ্যম ৩’, মুক্তির তারিখ ঘোষণা

বলিউডের স্মরণীয় জুটি

সোনাক্ষীর ‘নিকিতা রায়’ মুক্তির নতুন তারিখ ঘোষণা

কত টাকার মালিক রণবীর? শাহরুখের ‘মান্নাতে’র চেয়ে দামি বাড়ি বানাচ্ছেন

ভিডিও
কনকা সেরা পরিবার, সিজন ০৩, পর্ব : ১৭
কনকা সেরা পরিবার, সিজন ০৩, পর্ব : ১৭
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৩৩৭৭
এক্সপার্ট টুডেস কিচেন : পর্ব ৩০০
এক্সপার্ট টুডেস কিচেন : পর্ব ৩০০
গানের বাজার, পর্ব ২৩৫
গানের বাজার, পর্ব ২৩৫
দরসে হাদিস : পর্ব ৬৫১
দরসে হাদিস : পর্ব ৬৫১
এ লগন গান শোনাবার : পর্ব ২০৫
এ লগন গান শোনাবার : পর্ব ২০৫
এই সময় : পর্ব ৩৮২৭
এই সময় : পর্ব ৩৮২৭
টেলিফিল্ম : প্রিয় অভিভাবক
টেলিফিল্ম : প্রিয় অভিভাবক
রাতের আড্ডা : পর্ব ০৭
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৬০
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৬০

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Browse by Category

  • About NTV
  • Career
  • NTV Programmes
  • Advertisement
  • Web Mail
  • NTV FTP
  • Satellite Downlink
  • Europe Subscription
  • USA Subscription
  • Privacy Policy
  • Terms & Conditions
  • Contact
  • Archive

NTV Prime Android App

Find out more about our NTV: Latest Bangla News, Infotainment, Online & Live TV

Qries

Reproduction of any content, news or article published on this website is strictly prohibited. All rights reserved

x
ইউনিজয়
ফনেটিক
English

By using this site you agree to our Privacy Policy