সৌদিয়া মেজর রি-ব্র্যান্ড কৌশলের মাধ্যমে নতুন যুগে প্রবেশ
বাংলাদেশ থেকে নিয়মিত উড্ডয়ন করা সৌদি আরবের জাতীয় পতাকাবাহী বিমান সৌদি অ্যারাবিয়ান এয়ারলাইন্স (সৌদিয়া) জেদ্দায় একটি মাইলফলক ইভেন্ট করেছে। এতে উপস্থিত রয়্যাল হাইনেস, সরকারি-বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রের নেতা এবং বিমান বিশেষজ্ঞরা। তাদের উপস্থিতিতে নতুন ব্র্যান্ডের পরিচয় দেওয়া হয়। এই নতুন পরিচয়টি একটি বিস্তৃত কৌশলগত ডিজিটাল রূপান্তর পরিকল্পনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যার লক্ষ্য বিশ্বকে সৌদি আরবের কাছে নিয়ে আসার জন্য রাজ্যের ভিশন ২০৩০-এর জন্য এয়ারলাইন্সের সমর্থনকে শক্তিশালী করা।
সৌদি আরব এয়ারলাইন্সের সদর দপ্তর এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে। তারা বলছে, এই রিব্র্যান্ডটি সৌদিয়ার জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে, যা ডিজিটাল দিকগুলোর ওপর দৃঢ় ফোকাসসহ গ্রাহক পরিষেবার ক্ষেত্রে উদ্ভাবনী ধারণা দেয়। সৌদি সংস্কৃতি উদযাপনের সঙ্গে বাংলাদেশি অতিথিদের অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করে।
এই রূপান্তর মানুষের পাঁচটি ইন্দ্রিয়কে যুক্ত করার জন্য সমস্ত পণ্য এবং পরিষেবাগুলোকে সাজিয়ে তোলে। বাংলাদেশি অতিথিরা তাদের ভ্রমণের সময় একটি খাঁটি সৌদি অভিজ্ঞতার প্রত্যাশা করতে পারে, যা সৌদি আরবের সেরা এবং এর সমৃদ্ধ সংস্কৃতিরই পরিচায়ক।
সবুজ, নীল ও বালি রঙের সমন্বয়ে গঠিত নতুন ব্র্যান্ডের পরিচয়, সৌদি আরবের বহরে এবং গন্তব্যগুলো প্রসারিত করার লক্ষ্যকে প্রতিনিধিত্ব করে। বিশ্বকে সৌদি আরবের সঙ্গে সংযুক্ত করে। দেশটির গভীর-মূল্যবোধের ওপর জোর দেয়।
সৌদিয়া গ্রুপের মহাপরিচালক ইঞ্জিনিয়ার ইব্রাহিম আল-ওমর বলেছেন, ‘আমরা সৌদির জন্য একটি নতুন যুগ এবং অত্যন্ত উত্তেজনাপূর্ণ সময়ের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের এয়ারলাইনটি ১৯৪৫ সালে একটি ডগলাস ডিসি-৩ এয়ারক্রাফট থেকে ১৪০-এয়ারক্রাফট আধুনিক বহরে ১০০ টিরও বেশি গন্তব্যে পরিষেবা প্রদান করে, এই অঞ্চলের বৃহত্তম এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে একটি হয়ে উঠেছে৷’