আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনে সবার সহযোগিতা চান ঢাবি উপাচার্য
![](https://ntvbd.com/sites/default/files/styles/big_3/public/images/2024/02/19/0.jpg)
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভারে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনের সবার সহযোগিতা চেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। আজ সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে সংবাদ সম্মেলনে এই সহযোগিতা চান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাবি উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালটির শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকল সদস্য, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, সিটি করপোরেশন, রাজনৈতিক দল, সংগঠন, গণমাধ্যমকর্মী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থা ও সর্বসাধারণের সহযোগিতা কামনা করেন।
ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, রাষ্ট্রাচার অনুযায়ী একুশের প্রথম প্রহরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের উদ্দেশে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদী প্রস্তুত করার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে এবং যথাসময়েই তা সম্পন্ন হবে। এ বছর প্রতিটি সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এবং ব্যক্তি পর্যায়ে শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে পারবেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক এই রাষ্ট্রাচার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ধৈর্য্য ধারণ করে সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান করতে সর্বস্তরের জনসাধারণের প্রতি উপাচার্য আহ্বান জানান।
উপাচার্য বলেন, রাত ১২টা ১ মিনিটে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে প্রথম পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রীবর্গ, জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতারা। এরপর পর্যায়ক্রমে পুস্পস্তবক অর্পণ করবেন তিন বাহিনীর প্রধানরা, ভাষা সৈনিকরা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্যরা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ ও হলের প্রাধ্যক্ষরা।
এরপর সর্বস্তরের জনসাধারণের শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের জন্য শহীদ মিনার উন্মুক্ত থাকবে।