চালের বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি চেষ্টায় অসাধু ব্যবসায়ীরা
খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, চাল আমদানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেতেই এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী চালের বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।
আজ বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে চালকল মালিক সমিতির প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে মন্ত্রী এ অভিযোগ করেন।
কামরুল ইসলাম বলেন, পাইকারি বাজারে মোটা চালের দাম কেজিতে দুই টাকা বেড়েছে। তবে তা সাধারণের ক্রমক্ষমতার মধ্যে আছে।
খাদ্যমন্ত্রী আরো বলেন, বোরো ফসল ওঠার আগে প্রতিবছরই এ সময়ে চালের বাজার কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী থাকে। পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল ৩৩ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গতবারের চেয়ে দুই টাকা বেশি।
মন্ত্রী বলেন, চাল আমদানিতে গত বছর শুল্ক ছিল না। এবার শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এই শুল্ক যেন সরকার উঠিয়ে নেয়, সেই চাপ সৃষ্টি করতেই এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী সচেষ্ট রয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। সেই সঙ্গে তিনি জানান, এবার শুল্ক প্রত্যাহারের কোনো সম্ভাবনা নেই। দুই মাসের মধ্য বোরো ফসল উঠলে চালের দাম কমে আসবে বলেও জানান তিনি।