বিএনপির ক্রীড়া উপকমিটি গঠন, আহ্বায়ক এম এ লতিফ, সদস্য সচিব আমিনুল
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ক্রীড়া উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা লে. কর্নেল (অব.) এম এ লতিফ খানকে। সদস্য সচিব করা হয়েছে জাতীয় নির্বাহী কমিটির ক্রীড়া সম্পাদক আমিনুল হককে। আর ক্রীড়া সাংবাদিক ও এনটিভির সিনিয়র করেসপনডেন্ট মাহমুদুল হাসান হয়েছেন কমিটির অন্যতম সদস্য।
আর সদস্য হিসেবে থাকছেন দিলদার হোসেন সেলিম, শরিফুল আলম, দীপেন দেওয়ান, শাহ নুরুল কবির শহীন, ফাহিমা হুসাইন জুবলী, তাবিথ আউয়াল, মিজানুর রহমান মিজান, ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, কাজী ইউসা মিশু, শফিকুল হক হিরা, মঞ্জুর হোসেন মালু, মনিরুজ্জামান মনি, মোজাম্মেল হক মুক্তা, কাজী মহিউদ্দিন আহমেদ বুলবুল, সাজেদ এ এ আদেল, রফিকুল ইসলাম বাবু, সাঈদ হাসান কানন, আব্দুর রশিদ, কর্নেল (অব.) বশির, আলী ইমাম তপন, মাহবুবুল আলম জীবন, নাজমুল হোসন, জাহিদুল ইসলাম ধলু, শামসুজ্জামান ডন, সাজ্জাদ হোসন লাভলু, কাইয়ুম চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন আনু, শহিদুল ইসলাম, মঞ্জুর আলম দুলাল, আমিনুল হক দেওয়ান সজল, এ জি এম শামসুল হক, আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, আসাদুজ্জামান খসরু, মাহবুবুর রহমান বকুল, মঞ্জুরুল করিম, মঞ্জু, মীর হোসেন মিরু, মির্জা আবু আব্দুল্লাহ, শাহজাদা আলম, মোয়াজ্জেম হোসেন সেন্টু, মিজানুর রহমান খান, দেওয়ান আরশাদ আলী, মারুফ আহমেদ বিজন, মাহবুবুল আলম চপল, শফিকুল ইসলাম, এ কে এম শফিকুল ইসলাম, মো. শাহ আলম, ইয়ারুল আলম লিটন, ফয়সাল দস্তগীর, আদনান আহমেদ দিপন, জিয়াউর রহমান তপু, তরিকুল ইসলাম টিটু, হুমায়ন কবির, সাব্বির আহমেদ রুবেল, আসাদুজ্জামান শাহীন, আব্দুল মজিদ, দেবব্রত পাল দেবু, মোস্তাফিজুর রহমান লিটু, মিজানুর রহমান মিজান, বশির আহমেদ, নাজমুল কবির সেন্টু, আল বাবু, অনিমেষ দাস, মির্জা শাখেছেপ সাকিব, মাহমুদুল হাসান, এনামুল হক, আব্দুস সাত্তার ও ক্রীড়া সম্পাদক সব অঙ্গ সংগঠন।
নতুন এই কমিটি ঘোষণা পর বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ক্রীড়া সম্পাদক আমিনুল হক বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আগামী বছর ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বেশ কিছু কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিএনপি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে আমরা সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করব। বিভিন্ন সেক্টেরের পাশাপাশি ক্রীড়া ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ কিছু কার্যক্রম হাতে নিয়েছি আমরা। এর মধ্যে রয়েছে স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ক্রীড়া ক্ষেত্রে অবদানের ওপর ডকুমেন্টরি নির্মাণ। এ ছাড়া জিয়া পরিবার ও বিএনপির ক্রীড়া ক্ষেত্রে অবদানও এই ডকুমেন্টরিতে উঠে আসবে। এ ছাড়া ৫০ বছর পূর্তী উপলক্ষে বিশেষ সাময়িকী, সেমিনার সিম্পোজিয়াম আনুষ্ঠিত হবে। ক্রীড়া ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ক্রীড়াবিদদের সম্মাননা দেওয়া হবে। আর দেশব্যাপী আয়োজন হবে বিভিন্ন খেলাধুলা ও টুর্নামেন্ট। আমরা চাই বেশ কিছু ভালো কাজ হোক ক্রীড়াক্ষেত্রে। খেলাধুলার সব সেক্টরে জাতীয়তাবাদ উজ্জীবিত হোক।’