‘ছাত্রলীগের দুই নেত্রী চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত নন’
সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কুয়েত মৈত্রী হল শাখা ছাত্রলীগের দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে চাঁদা দাবির একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় কয়েকটি পত্রিকায়। এ সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে ওই হল কর্তৃপক্ষ।
সম্প্রতি এনটিভি অনলাইনেও ‘পদে পদে চাঁদা আদায় করেন দুই ছাত্রলীগ নেত্রী’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয় কুয়েত মৈত্রী হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফরিদা পারভীন ও সাধারণ সম্পাদক শ্রাবণী শায়লা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত। তবে হল কর্তৃপক্ষের পাঠানো প্রতিবাদে বলা হয়, এসব ঘটনার সত্যতা নেই।
প্রতিবাদ লিপিতে বলা হয়েছে, “বেশ কয়েকটি পত্রিকায় গত দুদিন ধরে ‘হল পার্লারে ছাত্রলীগ নেত্রীর চাঁদা দাবি’ প্রসঙ্গে যে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে তার তীব্র প্রতিবাদ এবং নিন্দা জানাচ্ছি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পার্লার এবং হলের ডাইনিং থেকে হল শাখা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক চাঁদা দাবি করেছে, যার কোনো সত্যতা নেই। হল পার্লার একটি কমিটির (৩ সদস্য বিশিষ্ট) মাধ্যমে গঠন করা হয়। এবং তিনটি প্রস্তাবনা যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে বর্তমান পরিচালনাকারীকে প্রদান করা হয়। হলের কোনো ছাত্রীই ফ্রি কাজ করায় বলে কর্তৃপক্ষের জানা নেই।
এ ছাড়া কোনো কর্মচারী/কর্মকর্তা বর্তমান প্রশাসনে এ পর্যন্ত নিয়োগ পায়নি। আর কোনো নেত্রী কোনো কর্মচারীর কাছ থেকে টাকা চেয়েছে তাও সত্য নয়। এ মর্মে আমি/আমরা বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হল কর্তৃপক্ষ বলিষ্ঠ কণ্ঠে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি।”