সরবরাহ বাড়লেও রসুনের দাম চড়া
সরবরাহ বাড়ায় বাজারে দেশি রসুনের দাম কম। তবে পাইকারি বাজারের চেয়ে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি দেশি রসুন ২০ থেকে ২৫ টাকা পর্যন্ত বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। বিক্রি হচ্ছে ৮০-৮৫ টাকায়।
অন্যদিকে চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে আমদানি করা রসুন। চীন থেকে আনা রসুনের দাম কেজিপ্রতি ১৮০ টাকা।
আড়ৎদাররা বলছেন, বাজারে আসতে শুরু করেছে নতুন দেশি রসুন। বাজারের নিয়ম অনুযায়ী সরবরাহ বাড়ার কারণে দেশি রসুনের দামও কমতির দিকে।
এক আড়ৎদার বলেন, কিছুদিন আগে দেশি রসুন বিক্রি করেছি কেজি ৭৫ টাকা দামে। এখন বিক্রি করছি ৫৫-৬০ টাকা দরে।
তবে পাইকারি বাজারে দাম কমলেও খুচরা বাজারে রসুনের দাম তেমন কমেনি। প্রতি কেজি রসুনের পাইকারি দামের সাথে খুচরা বাজারের দামের ব্যবধান ২০ থেকে ২৫ টাকা।
আন্তর্জাতিক বাজারে রসুনের বাড়তি দাম ও দেশি রসুনের সরবরাহ বাড়ায় লোকসানের ভয়ে আমদানিকারকরা আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন। তাই এখনো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে চীন থেকে আমদানি করা রসুন। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায়। গত এক মাসে প্রতি কেজিতে দাম বেড়েছে ৪০ টাকা।
তবে দেশি রসুনের সরবরাহ আরো বাড়লে দাম কমবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।