জেল থেকে নুসরাতকে পুড়িয়ে মারার নির্দেশ দেন অধ্যক্ষ সিরাজ
যৌন নির্যাতনের মামলা হওয়ায় আলেম সমাজকে হেয় করা হয়েছে- এই ধরনের ‘যুক্তি’ দিয়ে অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলা জেলে থেকেই তাঁর সাঙ্গপাঙ্গোদের নির্দেশ দেন নুসরাত জাহান রাফিকে পুড়িয়ে মারার।
আজ শনিবার সকালে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মামলার তদন্তকারী সংস্থা পিবিআইয়ের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বনজ কুমার মজুমদার। নুসরাত হত্যা মামলায় এজাহারভুক্ত নয় আসামির মধ্যে আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
বনজ কুমার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনার দিন আনুমানিক সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ৯টায় ঘটনাস্থলে ছিলেন নূর উদ্দিন, শাহাদাত হোসেন শামীম, জাবেদ হোসেন, হাফেজ আবদুল কাদের এবং আরো একজন। আমরা নাম পেয়েছি। আমরা কিছু নাম আপনাদের বলতে পারব না।’
বনজ কুমার আরো বলেন, ‘রাফিকে পুড়িয়ে মারা হবে এই সিদ্ধান্ত তারা নেয়। সে মাদ্রাসার প্রিন্সিপালসহ আলেম সমাজকে হেয় করেছে, দ্বিতীয় কারণ হলো- এই শাহাদাত প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছে, রাফি এটা কোনোভাবেই অ্যাকসেপ্ট করে নাই। এই তার রাগ।’