আজও তিন শিক্ষার্থীর জামিন
নিরাপদ সড়কের দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের মামলায় আজও তিন শিক্ষার্থীকে জামিন দিয়েছেন আদালত। আর এ নিয়ে দুই দিনে মোট ৪৫ শিক্ষার্থী জামিন পেয়েছেন।
আজ সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম এ কে এম মঈনউদ্দিন সিদ্দিকী এ আদেশ দেন।
ঢাকার অপরাধ, তথ্য ও প্রসিকিউশন বিভাগের উপকমিশনার আনিসুর রহমান এ বিষয়ে এনটিভি অনলাইনকে জানান, আজ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে তিন শিক্ষার্থী জামিনের আবেদন করেন। সে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন।
আনিসুর রহমান জানান, জামিন পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন ভাটারা থানায় গ্রেপ্তার সাবের আহমেদ উল্লাস ও আমিনুল ইসলাম বায়েজিদ এবং বাড্ডা থানায় গ্রেপ্তার রিসাতুল ফেরদৌস।
এ ছাড়া গতকাল বাড্ডা, ধানমণ্ডি, শাহবাগ, উত্তরা পশ্চিম, নিউমার্কেট, রামপুরা, রমনা ও পল্টন থানার মামলায় ৪২ শিক্ষার্থী জামিন পেয়েছেন।
জামিন পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন : ইকতিদার হোসেন, ইফতেখার আহম্মেদ, নূর মোহাম্মদ, জাহিদুল হক, হাসান, মুশফিকুর রহমান, রাশেদুল ইসলাম, রেজা রিফাত আখলাক, এ এইচ এম খালিদ রেজা ওরফে তন্ময়, তরিকুল ইসলাম, রেদোয়ান আহম্মেদ, সাখাওয়াত হোসেন নিঝুম, আজিজুল করিম অন্তর, মাসহাদ মর্তুজা বিন আহাদ, মেহেদী হাসান, শিহাব শাহরিয়ার, মেহেদী হাসান, সোহাদ খান, মাসরিকুল ইসলাম, তমাল সামাদ, মাহমুদুর রহমান, ওমর সিয়াম, মাহাবুবুর রহমান, ইকবাল হোসেন, নাইমুর রহমান, মিনহাজুল ইসলাম, মাহমুদ খান রবিন, তোফায়েল, আশিক, মেহেদী, জাহিদুল, দুলাল, সাইফুল ইসলাম ওয়াদুদ, নুর আলম মিঠু, আজিজুর রহমান, আমিন হোসেন, আমানুল, খায়রুল, দাইয়ান নসির, আবু বক্কর সিদ্দিক ও রিয়াজুল হক।
গত ৭ আগস্ট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২ শিক্ষার্থীকে দুই দিনের রিমান্ডে পাঠান আদালত। পরে ৯ আগস্ট আসামিদের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া অন্য শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সময়ে পুলিশ আটক করে। পরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।