স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের (মিটফোর্ড হাসপাতাল) নিউরোসার্জারি বিভাগের কনসালটেন্ট ড. শাহরিয়ার কবীরসহ ১০ চিকিৎসক ও ইন্টার্ন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে মামলা করা হয়েছে।

আজ বুধবার বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সাবেক ছাত্র কামরুল হাসান বাদী হয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭/৬৬ ধারায় মামলা দায়ের করেন।

বিচারক সাইফুল ইসলাম মামলাটি আমলে নিয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মামলাটি এজাহার হিসাবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) শিক্ষার্থী ও ইন্টার্ন চিকিৎসক মেরি প্রিয়াংকা, মির্জা কামাল হোসাইন এবং  দেবপ্রিয় দাস, রামেক ইন্টার্ন ডাক্তার পরিষদের সেক্রেটারি লুৎফর রহমান, চট্টগ্রামের বিজিসি বিদ্যানগরের ইন্টার্ন চিকিৎসক শরিফুল ইসলাম, চাঁদপুরের সূর্যের হাসি ক্লিনিকের চিকিৎসক ফারজানা নিশা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক মামুনুর রশিদ ও রুমানা বিনতে রেজা এবং বাংলাদেশ আই হসপিটাল ধানমণ্ডির চিকিৎসা কর্মকর্তা তাওহিদ হোসাইন রোমেল।

বাদীপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট রুবেল হোসেন, অনিমেষ রাহা, মলয় কুমার সাহা, ফরহাদ হোসেন নিয়ন প্রমুখ।

অ্যাডভোকেট রুবেল জানান, আসামিরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এ টি এম এনামুল জহিরকে শারীরিকভাবে লা‎ঞ্ছিত করার অভিযোগে এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে আসামিরা তাঁদের ফেসবুক আইডিতে বিভিন্ন ধরনের মানহানিকর মন্তব্য করার অভিযোগে মামলাটি করা হয়।