আরো ১১ ‘ত্রাণচোর’ জনপ্রতিনিধি বরখাস্ত, মোট ৮৫
কর্মস্থলে অনুপস্থিতি, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নগদ অর্থ ও ত্রাণ বিতরণে অনিয়মের অভিযোগসহ বিভিন্ন কারণে আরো ১১ জন জনপ্রতিনিধিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় (এলজিআরডি)। এদের মধ্যে চারজন ইউপি চেয়ারম্যান ও ছয়জন ইউপি সদস্য এবং একজন পৌর কাউন্সিলর রয়েছেন।
আজ স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
করোনাভাইরাসের প্রার্দুভাব শুরু হওয়ার পর এ নিয়ে মোট ৮৫ জনপ্রতিনিধিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো। এদের মধ্যে ২৮ জন ইউপি চেয়ারম্যান, ৫১ জন ইউপি সদস্য, একজন জেলা পরিষদ সদস্য, চারজন পৌর কাউন্সিলর এবং একজন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান।
আজ সাময়িকভাবে বরখাস্তকৃত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা হলেন- কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলার সিংপুর ইউপির মো. আনোয়ারুল হক, বাজিতপুর উপজেলার হালিমপুর ইউপির কাজল ভুঁইয়া, বরগুনা জেলার সদর উপজেলাধীন এম বালিয়াতলী ইউপির শাহনেওয়াজ এবং নলটোনা ইউপির হুমায়ুন কবীর।
অন্যদিকে আজ সাময়িকভাবে বরখাস্তকৃত ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হারিছ মিয়া এবং ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হাছান মিয়া, বরগুনা জেলার সদর উপজেলার নলটোনা ইউপির ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হারুন মিয়া, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. হানিফ, ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য রাণী এবং ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য ছাবিনা ইয়াসমিন (পলি)।
সাময়িকভাবে বরখাস্তকৃত পৌরসভার কাউন্সিলর হলেন চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সোলাইমান বাবুল।