এনটিভিতে নতুন পাঁচ ধারাবাহিক নাটক
এনটিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন পাঁচটি ধারাবাহিক নাটক। এরইমধ্যে ‘মায়া’ নাটকটির প্রচার শুরু হয়েছে গতকাল সোমবার থেকে। ‘তরুণ তুর্কি’ নাটকটি শুরু হবে আজ মঙ্গলবার। এ ছাড়া ‘সংসার’ ‘আস্থা’ ও ‘সানফ্লাওয়ার’ নামের তিনটি নাটকের প্রচার খুব শিগগিরই শুরু হবে। চলুন জেনে নিই, এনটিভির নতুন পাঁচ ধারবাহিক নাটকের কাহিনী সংক্ষেপ।
মায়া
নাটকটির প্রচার শুরু হয়েছে গতকাল সোমবার। ফেরদৌস হাসানের রচনা ও পরিচালনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, সৈয়দ হাসান ইমাম, মামুনুর রশীদ, ডলি জহুর, শম্পা রেজা, অপূর্ব, মম, নাবিলা, সাজ্জাদ, নমিরা, আব্দুল্লাহ্ রানা, মিশু চৌধুরী প্রমুখ। নাটকটি প্রতি সপ্তাহের সোম ও মঙ্গলবার রাত ৮টা ১৫ মিনিটে প্রচারিত হবে।
নাটকটির গল্পে দেখা যাবে, অপু বৈচিত্র্য পিয়াসী। সে কখনোই স্থিতু হয়ে কোনো কিছু করতে পারে না। তার মা-বাবার মৃত্যুর পর চাচারা তাকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে। তাই তার কোনো শিকড়ও নেই। সে যথেষ্ট লেখাপড়া জানা সত্ত্বেও নিজেকে পীড়নের জন্য খুব কষ্ট সাধ্য কায়িক শ্রমের একটি কাজ বেছে নিয়েছে। কাজটি অনলাইন শপিংয়ের ডেলিভারিম্যান। অনলাইনে যারা কেনা কাটা করে অপু তাদের দুয়ারে পার্সেল পৌঁছে দেয়। এভাবে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাথে তার যোগাযোগ হয়। যেমন একজন নামকরা চিত্রনায়িকা তাকে ছোট ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছে। সে রাতে একটি মেয়েকে প্রাইভেট পড়ায়। তবে তার ছাত্রীটি তার নাচের মাস্টারকে বাঁচাতে অপুর নামে মিথ্যা অভিযোগ দেয়।
অপু তার ছাত্রীর অপমানে জর্জরিত হয়ে সেই স্বনামধন্যা নায়িকা যে তাকে ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছিল তার কাছে যায়। সে তখন বেসামাল অবস্থায় ছিল বলে অপুকে তাড়িয়ে দেয়। অপু তখন ভেঙ্গে পড়ে। এখন কোথায় পালাবে সে। তখন তার এক অনলাইন শপিংয়ের ক্লায়েন্ট তাকে তাদের জঙ্গল মহলের ম্যানেজারের চাকরির প্রস্তাব দেয়। সে ভিনা চৌধুরী। এইভাবে অতি ধনাঢ্য এক পরিবারের সাথে যুক্ত হয় অপু। অপুর প্রত্যুৎপন্নমতি ও সততায় মুগ্ধ ভিনা চৌধুরী তার প্রেমে পড়ে। তবে তার বাবা বেঁকে বসে অপুর মতো সাধারণ এক ছেলের সাথে তার মেয়ের পরিচয়ে। গল্পে আবিভূর্ত হয় ভিনা চৌধুরীর বোন অনা চৌধুরী। শুরু হয় আর এক অধ্যায়। ধারাবাহিক নাটক ‘মায়া’ মূলত অরণ্যের আদিবাসী, গারো অঞ্চলের উপকথা, ২০০ বছর আগে শেরপুরের টিপু পাগলার সাম্যবাদ চিন্তা এবং নগর-অনগরের ভাঙ্গা গড়ার উপাখ্যান। এভাবে এগিয়ে যায় ‘মায়া’ গল্পের নাটক।
তরুণ তুর্কি
তরুণ তারকাবহুল নাটকটি শুরু হবে আজ মঙ্গলবার। ইমরাউল রাফাতের রচনা ও পরিচালনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন এফ এস নাইম, নোভা, তৈসিফ মাহবুব, এ্যালেন শুভ্র, স্পর্শিয়া, সিয়াম আহমেদ, জোভান, শামীম হাসান সরকার, তাসনুভা তিশা, সামিরা খান মাহি, মনিরা মিঠু, সাবেরি আলম, খালেকুজ্জামান, কাজী উজ্জ্বল, হিন্দোল রয়, শিখা মৌ, কিসলু চৌধুরী, সাগর হুদা, আচল হোসেন, শোয়েব মনির, রিয়া চৌধুরী, সজল, হিমু হাফিজ, আখি আফরোজ, রবিন, সিয়াম নাসির, শেরা জামান, দিলু ভাই, মুকিত, পারভেজ প্রমুখ। নাটকটি প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল ও বুধবার রাত ১১টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে।
একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল ক্লাবকে কেন্দ্র করে গল্পের পটভূমি। একজন শিক্ষকের নেতৃত্বে ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা এক এক করে সোশ্যাল ক্লাবে জয়েন করে। প্রতিটা শিক্ষার্থী যেমন আলাদা ডিপার্টমেন্টের তেমনি আলাদা ফ্যামিলি স্ট্যাটাসের, আবার আলাদা মন মানসিকতার। সবাই একত্র হয় একটি উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে। ৫২ ভাষা আন্দোলন, ৬৮ এর গণ-অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ’৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত দেশ বাঁচানোর যত আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে তার মূলে ছিল তরুণরা। তরুণরা তাদের তারুণ্য দিয়েই বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ভূখণ্ডে ধরে রাখতে পেরেছে। সময়ের সব ইতিহাসে সব অসংগতির বিরুদ্ধে সর্বদা তরুণরাই এগিয়ে এসেছে। এই গল্পের তরুণদেরও একই উদ্দেশ্য বিভিন্নভাবে সামাজিক সচেতনতা তৈরি করে সমাজে এখনো যে অসঙ্গতি আছে তা দূর করা।
মানুষকে দেশ ও তার নিজ স্বদেশের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ তৈরি করা। যেখানে থাকবে না কোনো ধর্ম-বর্ণ, ধনী-গরিব, ছোট-বড়র বৈষম্য। সোশ্যাল ক্লাব থেকে আয়োজন করা হয় একটি বন-ভোজনের, যাতে আগে ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে আন্তরিকতা বৃদ্ধি পায়। একজন আর একজনের বন্ধু হতে পারে। বিভিন্ন সমাজ সচেতনতা মূলক ভিডিও নির্মাণ করা হয়, আয়োজন করা বিভিন্ন সচেতনতা মূলক অনুষ্ঠানের। এভাবেই তরুণ তুর্কির গল্প এগোতে থাকে।
সংসার
নাটকটির প্রচার শুরু হবে আগামী ২৪ আগস্ট। গোলাম সোহরাব দোদুলের রচনা ও পরিচালনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- আবুল হায়াত, দিলারা জামান, আফরান নিশো, অপর্ণা ঘোষ, শতাব্দী ওয়াদুদ, মৌসুমী হামিদ, আ খ ম হাসান, নাদিয়া, এ্যালেন শুভ্র, তানজিন তিশা, রুনা খান, সাঈদ বাবু, মুনিরা মিঠু, মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, শিল্পী সরকার অপু, সজল (মীরাক্কেল) প্রমুখ। নাটকটি প্রতি সপ্তাহের বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, ‘সাধারণ মোড়কে মোড়ানো, একটি অসাধারণ পরিবারের অভ্যন্তরীণ ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে গড়ে উঠেছে নাটকের মূল কাঠামো। যে পরিবারের রয়েছে পারিবারিক সদস্যদের বিচরণ এবং প্রত্যেক সদস্যদেও জীবন গল্প। সেই জীবন গল্পের মধ্য দিয়েই চিত্রিত হতে থাকে সকলের ব্যক্তিগত দর্শন, চিন্তা-প্রক্রিয়া, মানসিক-সামাজিক অবস্থা, জীবন অভিজ্ঞতা, স্বপ্ন, চাওয়া-পাওয়া, আনন্দ বেদনাসহ সব মানবিক আবেগ। ধাবিত হতে থাকে নাট্য ঘটনা। বিস্তৃত হতে থাকে ডাল-পালাসহ একটি বৃক্ষরূপ পরিবার। কিন্তু সেই বৃক্ষের মূল বা শেকড় হিসেবে যিনি আখ্যায়িত হন, যাকে কেন্দ্র করেই সমগ্র নাট্য ঘটনা প্রাণ লাভ করে, যার জীবন-দর্শন-চিন্তা প্রক্রিয়াকেই বিবৃত করে সমগ্র চিত্রে বর্ণিলতার আবির্ভাব ঘটে, সে হচ্ছেন মা। তাকে ঘিরে আমাদের নাট্য কাহিনীর বুনট দৃঢ়তর হতে থাকে।
আস্থা
আগামী ২৭ আগস্ট থেকে নাটকটি এনটিভিতে শুরু হবে। এজাজ মুন্নার রচনা ও পরিচালনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন আল মনসুর, সাজু খাদেম, কুসুম শিকদার, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, সাবিলা নুর, ইরফান সাজ্জাদ, শ্যামল মওলা, শামীমা নাজনীন, তানসুভা তিশা, নুসরাত ডায়না, আব্দুল্লাহ রানা, খালেকুজ্জামান, শেলি আহসান, আর আই রবিন, আখি আফরোজ, তুহিন, অপু প্রমুখ। নাটকটি প্রতি সপ্তাহের শনিবার ও রবিবার রাত ৮টা ১৫ মিনিটে প্রচারিত হবে।
নাটকটির গল্পে দেখা যাবে, সায়না ও আয়ানের বিয়ে হয়েছে তিন বছর। চাকরির সুবাদে তারা থাকে চট্টগ্রামে। পরিবারের অন্য সদস্যরা থাকে ঢাকায় কিংবা অন্য কোনো জেলা শহরে। সায়নার দিন কাটে না সারাদিন বাসায় একা। আর আয়ান থাকে অফিসে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাসায় ফিরে আসে স্ত্রীকে সময় দেওয়ার জন্য। হঠাৎ একদিন তার ঢাকায় বদলি হয়ে যায়। খবরটা শুনে তারচেয়ে বেশি খুশি হয় স্ত্রী। সে চায় আয়ানের মা-বাবা, ভাইবোনদের সাথে থেকে সংসারটা করলে বেশি মজা হবে। কিন্তু স্বামী আয়ান সেটা চায় না। সে নিরুৎসাহিত করে স্ত্রীকে। কিন্তু স্ত্রী মানতে চায় না। এরই মধ্যে তাদের বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা থেকে মা-বাবা, ভাইবোন এসে হাজির হয় আয়ানের বাসায়। ওরা ভীষণ খুশি ও সারপ্রাইজড হয়।
বিবাহ বাষির্কীতে ওরা চেয়েছিল দুজনে নিজেদের মতো করে সময় কাটাবে। কিন্তু মা-বাবা চলে আসায় ওদের বিবাহবার্ষিকী নিজেদের মতো করে কাটানো হয় না। আয়ান একটু মন খারাপ করলেও সায়না মোটেও বিরক্ত হয় না। সে সবাইকে নিয়ে বিবাহবার্ষিকী উদযাপন করতে পারায় খুশি। ডিনার করতে গিয়ে কথা প্রসঙ্গে সায়ান বলে তার ঢাকায় ট্রান্সফার হয়ে গেছে। এ কথা শুনবার পর সবাই খুব খুশি হয়। মা দায়িত্ব নেয় বাসা খুজে দেওয়ার জন্য যেখানে ছেলে ছেলের বউ ভাড়ায় থাকবে। কিন্তু বাবা বলে অন্যকথা। নিজেদের বাসা থাকতে কেন ভাড়ায় থাকবে? সায়না ও তাই মনে করে। কিন্তু আয়ান চায় না সে নিজেদের বাড়িতে গিয়ে উঠুক। অবিবাহিত বড় ভাই সেও চায় ছোট ভাই বউ নিয়ে নিজেদের বাড়িতেই উঠুক। চায় না কেবল আয়ানের মা আর আয়ান। তার কারণ কি শুধু ছোট বোন ক্ল্যাপটোমেনিয়া রোগে আক্রান্ত সে জন্য নাকি আরও অন্যকিছু যা সায়না জানে না।
সংসারে এক সাথে থাকতে গেলে কত নিয়ম রক্ষা যে করতে হয় সেটা জানে আয়ান বোঝে ভবিষ্যতে ঝামেলা হতে পারে। তাই তো সে এড়িয়ে চলে ফ্যামেলি থেকে। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখে নিজের ফ্যামেলি মেম্বার এবং শ্বশুরবাড়ি থেকেও। ঢাকার বাইরে থাকার সুবাদে বেশ নিশ্চিন্তেই ছিল সে। সবার সাথে দূরত্ব ছিল যোগাযোগ একমাত্র মোবাইল ফোনে। কিন্তু এই বদলি তার জীবনে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করে। এভাবে এগিয়ে যায় আস্থা নাটকের গল্প।
সানফ্লাওয়ার
নতুন ধারাবাহিক নাটকটি আগামী ৯ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে। মেজবাহ উদ্দীন সুমনের রচনায় নাটকটির মূল ভাবনা ও পরিচালনা করেছেন নজরুল ইসলাম রাজু। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- তারিন, ঊর্মিলা শ্রাবস্তী কর, নাদিয়া, অপূর্ব, লায়লা হাসান, শর্মিলী আহমেদ, আজাদ আবুল কালাম, লুৎফর রহমান জর্জ, আব্দুল্লাহ রানা, শংকর শাওজাল, ড. ইনামুল হক, মামুনুর রশীদ, ওয়াহিদা মল্লিক জলি,নিশাদ আপা, মিসৌরি। নাটকটি প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রাত ৮টা ১৫ মিনিটে প্রচারিত হবে।
নাটকটির গল্পে দেখা যাবে, ‘সানফ্লাওয়ার ইলেকট্রনিক্স। শিখাদের বাড়ির সাথে লাগানো দোকানের নাম। যেটা এখন শিখাই চালায়। তার বাবা একসময় দোকানটা দেখতেন। এখন অসুস্থতার কারণে দোকানে উনি বসতে পারেন না। কিন্তু এই দোকানটিই যেহেতু পারিবারিক আয়ের উৎস্য তাই পলিটেকনিক থেকে পাস করা শিখা আর এটি বন্ধ করতে দেয়নি। বাবার বিশ্বস্ত কর্মচারী পিন্টুকে দিয়ে শিখাই দোকানটা চালায়। তার মনে অনেক স্বপ্ন। কে জানে হয়তো একদিন এই সানফ্লাওয়া ইলেকট্রনিক্স তার হাত ধরে অনেক বড় কিছু হবে। ধীরে ধীরে এলাকার কোটিপতি বনেদি পরিবারের ছেলে আমেরিকা ফেরত নাদিমের সাথে শিখার একটা সম্পর্ক গড়ে উঠে। নানান চড়াই উৎরাই পেরিয়ে রাহিল শিখাকে বিয়ে করে। নিম্নমধ্যবিত্ত শিখার হিমশিম খেতে হয় নাদিমের পরিবারে গিয়ে। বিশেষ করে পরিবারের কেউ শিখার ইলেকট্রনিক্সের দোকান চালানোকে ভালো চোখে দেখেই না।
নাদিমের আবার রাইস মিল নিয়ে তার চাচাতো ভাইদের সাথে একটা অপ্রকাশ্য দ্বন্দ্ব বিদ্যমান। যেটা রাহিল কখনো উপলব্ধি করেনি।কিন্তু তার চাচার দু ভাই রেদোয়ান আর কাঞ্চন তলে তলে তা জিইয়ে রাখে এবং তাদের পাতা ফাদে পা দিয়ে জেলে যেতে হয় রাহিলকে। আচমকা শ্বশুরবাড়ির পরিবারের বৈরী পরিবেশ অনুভব করতে হয় ইরাকে। ব্যাংকের জটিলতায় পড়ে তাদের দোকানটারও মালিকানা হারায় তারা। শেষে অনেকটা বাধ্য হয়েই স্বামীর পরামর্শে শিখা ঢাকার বাড়িতে চলে আসে তার বাবা, মা বোনসহ। ধীরে ধীরে তার জীবনে শুরু হয় স্ট্রাগল। সে চাকরি করে একটা কম্পিউটার ফার্মে। সে যেহেতু টেকনিক্যাল এক্সপার্ট কাজেই সবকিছু খুব সহজেই শিখে যায়। ধীরে ধীরে এক সাংবাদিক বন্ধুর সহযোগিতায় সে ঢাকায় ছোট্ট করে কম্পিউটার বিজনেস পাশপাশি তার পুরোনো ইলেকট্রনিক্সের সার্ভিসের বিজনেস শুরু করে। তার সাথে যোগ দেয় আরো একজন মেয়ে। তারা তিনজনে মিলে চেষ্টা করতে থাকে। এর মাঝে নানা সমস্যা হয়। কিন্তু সব সমস্যা পেরিয়ে ইরা সানফ্লাওয়ার ইলেকট্রনিক্স নামের একটি আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠান দাঁড় করাতে সক্ষম হয়।
এদিকে এনটিভিতে প্রচারিত ‘আকাশের ওপারে আকাশ’, ‘হাউস ৪৪’, ‘পাগলা হাওয়ার দিন’, ‘শেষ বিকেলের গান’ চারটি ধারাবাহিক নাটকের প্রচার শেষ হয়েছে। অন্যদিকে ৮ সেপ্টেম্বর ‘সম্রাট’ নাটকটির শেষ পর্ব প্রচারিত হবে।