বর্ষার গান
‘চলে এসো এক বরষায়’
শ্রাবণের দিনগুলো বোধহয় এমনই হয়, বলা নেই, কওয়া নেই শুরু হয় হুট করে ঝুম বৃষ্টি। যে যেখানে রয়েছে তাকে সেখানেই যেন বন্দি করে দেয়। কিন্তু এই বন্দি হওয়াতেও যেন আনন্দ। যদি পাশে থাকে প্রিয়জন। জানালা দিয়ে তাকিয়ে থাকা যায় দিগন্তপানে। মেতে উঠা যায় গল্পে-আড্ডায়। কিংবা শোনা যায় মৃদু ছন্দের প্রিয় গানগুলো।
মানুষের মনের বৈচিত্র্যতার রূপ যেন মূর্ত রূপ ধারণ করে বৃষ্টিময় মুহূর্তগুলোয়। কত স্মৃতিই না আনমনে ভিড়তে শুরু করে। কখনো সেগুলো ভাগাভাগি করার সুযোগ হয়, কখনো হয় না। যখনই ভাগাভাগির সুযোগ হয় না, মন কেমন যেন আনচান করে উঠে। এই আনচান মনের অনুভূতিগুলোকে ধারণ করে রচিত হয়েছে অসংখ্য গান। যেগুলো আপনার বৃষ্টিময় মুহূর্তকে উপভোগ্য করে তুলবে।
অনেক সময় প্রিয়জনকে বোঝানো সম্ভব হয় না, তার জন্য নিবেদিত প্রাণের আকুতি। তাই বৃষ্টির মতো অঝরে ঝরতে শুরু করে অশ্রু। সেই অশ্রু দেখে যদি প্রিয়জন প্রাণের আকুতি বোঝে, তাহলে তো মন্দ নয়! ভালোবাসার তুমুল আকুতি দিয়ে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন প্রিয়জনকে। শুনতে পারেন, ‘যদি মন কাঁদে তবে চলে এসো এক বরষায়’।
এ ছাড়া যারা বৃষ্টির দিনে নিজেকে কিছুটা স্বস্তি দিতে চান, তারা শুনতে পারেন নিচে লিংক দেওয়া বৃষ্টির গানগুলো । এগুলো দেবে মিষ্টি-মধুর ভিন্ন এক অনুভূতি।
১. ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুয়ো না
২. এমনও দিনে তারে বলা যায়
৩. আজি ঝরঝর মুখর বাদর দিনে।
৪. বৃষ্টি নেমেছে আজ আকাশ ভেঙ্গে
৫. আমার সারাটা দিন মেঘলা আকাশ বৃষ্টি তোমাকে দিলাম
৬. এই বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে
৭. বৃষ্টি পড়ে টাপুর-টুপুর পায়ে দিয়ে সোনার নূপুর
৮. বর্ষা (শিরোনামহীন)
৯. আবার এসেছে আষাঢ় আকাশও ছেয়ে
১০. মেঘের পরে মেঘ জমেছে
১১. পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে