শাহেদ-দীপার বিয়ের নবম বার্ষিকী আজ
২০০৬ সালে ২৭ মে ভালোবেসে বিয়ে করেন অভিনেতা শাহেদ আলী ও অভিনেত্রী দীপা খন্দকার। আজ তাঁদের নবম বিবাহবার্ষিকী। ছোটপর্দায় তাঁরা দুজন ছিলেন সবার প্রিয় মুখ। ২০০০ সালে প্রাচ্যনাট সংগঠনের হয়ে অভিনয়ের ক্লাস করতে গিয়ে পরিচয় হয় শাহেদ আলীর সঙ্গে দীপা খন্দকারের। তখন তাঁদের মধ্যে খুব একটা কথাও বিনিময় হয়নি।
তারও ছয় বছর পর ২০০৬ সালে আবার দেখা হয় শাহেদ-দীপার। বেশ কিছু নাটকে জুটি হয়ে কাজ করেন তাঁরা দুজন। একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝতে পারেন দুজন দুজনার প্রেমে পড়েছেন। তারপর প্রেম জমে ওঠার আগেই ধুমধাম করে বিয়েও করে ফেলেন।
সংসারে শাহেদ-দীপার দুই ছেলে আদ্রিক ও আরোহী। আরোহীর বয়স এখন নয় মাস। নবম বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে আজ দুপুরে তাঁরা বাইরে খেয়েছেন। বন্ধু ও পরিবারের সবাইকে নিয়ে বিবাহবার্ষিকী পালন করেছেন।
বিবাহবার্ষিকীতে উপহার বিনিময় হয়েছে কি না, এ প্রশ্নের উত্তরে এনটিভি অনলাইনকে দীপা খন্দকার বলেন, ‘আমরা আসলে বিশেষ দিনগুলোতে উপহার নিয়ে খুব একটা ভাবি না। আজও আমরা একে অপরকে উপহার দেইনি। এখন আমার পরিবার পরিপূর্ণ। শাহেদ আর দুই ছেলেকে নিয়ে অনেক সুখে কেটে যাচ্ছে সময়। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
আরোহীর জন্মের পর খুব কম নাটকে অভিনয় করছেন দীপা খন্দকার।
দীপা খন্দকার বলেন, ‘এখন মাসে ১০ দিন কাজ করছি। আর বাকি সময় পরিবারকে দিচ্ছি। আমি যদি তাদের সময় না দিতে পারি, তাহলে তাদের মানসিক বিকাশ হবে না। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি নাটকে কম কাজ করব।’