ভৈরব প্রেসক্লাবে কাজল সভাপতি, আনোয়ার সম্পাদক
কিশোরগঞ্জের ভৈরব প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনে স্থানীয় সাপ্তাহিক সময়ের দৃশ্যপটের সম্পাদক মো. জাকির হোসেন কাজল সভাপতি ও দৈনিক বঙ্গজননীর ভৈরব প্রতিনিধি মো. আনোয়ার হোসেন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে কাজল বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় ও আনোয়ার নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হন।
গতকাল শনিবার সকালে দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলে ভোটগ্রহণ। সাংবাদিক ও অসাংবাদিক দুই ক্যাটাগরির ২৫২ জন সদস্য ভোটারের মধ্যে ২২৬ জন ভোটার তাঁদের পছন্দের প্রার্থী নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
এর মধ্যে সাংবাদিক ক্যাটাগরিতে দৈনিক ভোরের চেতনার প্রতিনিধি এস এম বাকী বিল্লাহ সিনিয়র সহসভাপতি, সাপ্তাহিক অবলম্বনের প্রতিনিধি মো. মনিরুজ্জামান ময়না সিনিয়র সহকারী সাধারণ সম্পাদক, এনটিভির স্টাফ রিপোর্টার মো. মোস্তাফিজুর রহমান আমিন (মোস্তাফিজ আমিন) সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক, বৈশাখী টেলিভিশনের মো. আদিল উদ্দিন আহমেদ দপ্তর সম্পাদক, চ্যানেল টুয়েন্টি ফোরের মো. বিল্লাল হোসেন মোল্লা প্রচার সম্পাদক, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের ওয়াহিদা আমিন পলি সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, অসাংবাদিক ক্যাটাগরিতে পাঠাগার সম্পাদক পদে মো. নজরুল ইসলাম মুন্সি, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. শওকত আলী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
তা ছাড়া নির্বাহী সদস্য পদে সাংবাদিক শ্রেণিতে কালের কণ্ঠের আবদুল্লাহ আল মনসুর, বাংলাভিশনের সত্যজিৎ দাস ধ্রুব, এটিএন বাংলার মো. তুহিন মোল্লা, দৈনিক মানবকণ্ঠের মো. আক্তারুজ্জান, দৈনিক সংবাদের সৈয়দ সোহেল সাশ্রু, দৈনিক আজকালের খবরের কাজী আব্দুল্লাহ আল মাসুম, সাপ্তাহিক জনপদ সংবাদের মো. নজরুল ইসলাম রিপন এবং অসাংবাদিক শ্রেণিতে মো. হারুন অর রশিদ মোল্লা বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
আর সরাসরি ভোটের মাধ্যমে (সাংবাদিক-অসাংবাদিক শ্রেণি) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক বঙ্গজননী পত্রিকার ভৈরব প্রতিনিধি মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি পান ১১৪ ভোট। তাঁর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ১১১ ভোট পান দৈনিক যুগান্তরের মো. আসাদুজ্জামান ফারুক।
সহসভাপতি পদে আবদুল লতিফ মাস্টার ১৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হাজি আবদুস সাদেক পান ৮৫ ভোট। সহকারী সাধারণ সম্পাদক পদে আব্দুল হেকিম রায়হান ১৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৭৬ ভোট পান মো. শফিকুল ইসলাম হীরা। কোষাধ্যক্ষ পদে ১১৯ ভোট পেয়ে আবদুল হাকিম নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আবদুর রউফ পেয়েছেন ১০৫ ভোট।